Skip to main content

Posts

(প্রেমিক) তুমি কার জন্য কাঁদো?

কিছু হারালে কাঁদতে হয়না পাগলা! যা পেয়েছিলে পৃথিবী তোমাকে দিয়েছিলো, যা হারিয়েছ পৃথিবী আবার নিয়ে গেছে। তোমার তো নিজের বলতে কিছুই ছিলনা, তো লস কিসের? শুধু তুমি নয়, চলার পথে অনেক মহৎ ব্যক্তিরাও অনেক কিছুই হারায়, আবার তারচেয়ে ভাল কিছু অর্জনও করে। তোমার কর্ম বলে দিবে তুমি কী পাবে। তোমার ধৈর্য তোমাকে মহৎ কিছু এনে দিবে। যে চলে যাচ্ছে, তাকে যেতে দাও। যে হিংসা করছে তাকে আরো হিংসা করতে দাও। তাকে বুঝিয়ে দাও নিন্দুকের নিন্দার চেয়ে, হিংসুকের হিংসার চেয়ে, তোমার সম্ভাবনা বহুগুণ বেশি। তুমি নদী দেখছ, তখন বুঝতে পেরেছ পুকুর অনেক ছোট ছিল। তুমি সাগর দেখেছ, তখন আরো বুঝতে পেরেছ নদী কিছুই ছিলনা। তুমি মহাসাগর এখনো দেখনি, দেখবে সাগর কিংবা নদীর চেয়ে মহাসাগর কত বিশাল! কারো হিংসা তোমাকে কাঁদাতে পারে না, কারো চক্ষুশূল তোমাকে থামাতে পারেনা। হয় তুমি হারানোর বেদনায় ধ্বংস হবে, নয়তো ঘোরে দাঁড়াবে। বিশ্বকে দেখিয়ে দিবে তুমি কাপুরুষ ছিলেনা। তুমি নিজের পছন্দ বিসর্জন দিয়েও বাঁচতে পার। নিজেকে নতুনভাবে গড়তে পার। ভবিষ্যৎ কেউ এসে যাতে বলতে না পারে তুমি অমুকের প্রতি দুর্বল ছিলে। অমুকের বিরহে তুমি কেঁদেছ কিংবা তুমি একটা অকালপক্ক্ ছ
Recent posts

আলহেরা পাঠাগার ও আমরা কেন নাই!!!

প্রখ্যাত বুযুর্গানে দ্বীন ও খ্যাতি সম্পন্ন মুফাস্সিরে কোরআন আল্লামা দেলোয়ার হোসাইন সাঈদী হুজুরকে দিয়ে এই সংগঠনের উদ্বোধন। 1987 থেকে এই সংগঠন দ্বীন প্রচার ও সমাজ উন্নয়নে প্রচুর ভূমিকা রেখে আসছে। এই সংগঠনকে সমাজের তৃণমূলের সংগঠন হিসাবে দাবি করা হলেও তৃণমূল তো দূরে থাক, সংগঠনের কার্যকরী পরিষদেরও বস্তুত কোন ফলপ্রসূ ক্ষমতা ছিল না। সংগঠনের শুরু থেকে আজ অবধি বিভিন্ন সময় ক্ষমতার বিকেন্দ্রীকরণের কথা বলা হলেও একজনের হাতে সমস্ত ক্ষমতাকে কুক্ষিগত করে রাখা হয়েছে। প্রতিটি গুরুত্বপূর্ণ, অগুরুত্বপূর্ণ এমনকি সংগঠনের গঠনতন্ত্র সংশোধনেও যথেষ্ট স্বেচ্ছাচারিতা প্রদর্শন করা হয়েছে। দাপ্তরিকভাবে সকলের মতামত ও কার্যকরী পরিষদের সামগ্রিক সিদ্ধান্তে কাজ বা সিদ্ধান্ত গৃহীত হওয়ার কথা বলা হলেও একজনের একক সিদ্ধান্তে ও কলাকৌশলে এই সংগঠন পরিচালিত হয়ে আসছে। শুধু তাই নয়, তৃণমূল বা বিভিন্ন সময়ে গঠিত কার্যকরী পরিষদরাও  কোন সময় মনমতো জবাবদিহি আদায় করতে পারে নাই। বিভিন্ন সময় গঠিত কার্যকরী পরিষদরা নিজেদের কাছে সমস্ত কাগজপত্র এমনকি সমস্ত আর্থিক লেনদেনের হিসাব ও সঞ্চিত অর্থের যৌক্তিক হস্তান্তর দাবি করলেও তা মানা হয

ইদ 2020 ও হিংসুকের হিংসার শিকার

আরেকটা দিন, তারপরেইতো নতুন চাঁদ, ইদের নামাজ ও হৃদয় নিংড়ানো ভালোবাসা বিনিময় এবং হরেক রকম খাবার-দাবারের আয়োজন। করোনা পরিস্থিতিতে এখন প্রতিদিন গড়ে প্রায় দেড় থেকে দুই হাজার সংক্রমণ ছুঁয়ে যাচ্ছে। সামনের দিনের ভয়াবহতা উপলব্ধি করে হয়তো এবারের ইদের নামাজ ইদগাহে বা মসজিদে গিয়ে পড়া হবে না, করা হবেনা কারো সাথে কোলাকুলি বা ন্যূনতম হ্যান্ডশেক করে শুভেচ্ছা বিনিময়। যাওয়া হবে না তোমাদের বাড়ি বাড়ি, আমার বাড়িতেও তোমাদেরকে ওয়েলকাম করা হচ্ছে না। বাস্তবতার সোজা পথে চলতে গিয়ে বছরজুড়ে ছোট-বড়, ভালো-খারাপ কিছু মানুষের সাথে সম্পর্কের টানাপোড়েন পরে, এগুলোকে গুছিয়ে দিতে ইদ একটি বড় মাধ্যম। ইদের নামাজের পরে সব রকমের বন্ধু-শত্রু যাদের সাথে বছরজুড়ে মনোমালিন্য হয়েছে, সবার সাথে কোলাকুলি, সম্ভাষণ ও শুভেচ্ছা বিনিময় করে ভালোবাসার হাত বাড়িয়ে দেওয়া হয়। কিন্তু এবছর সেটি আর হয়ে উঠলো না। তবু তোমাদের সবার প্রতি আমার রইল সশ্রদ্ধ ভালোবাসা ও আন্তরিক অভিবাদন। বছর দশেক ধরে দীর্ঘ সময় নিজ গ্রামে বা বাড়িতে থাকা হয় না। বিশ্ব মহামারির এই পরিস্থিতিতে দীর্ঘদিন নিজ এলাকায় থেকে ভিলেজ পলিটিক্স বা গ্রা

সমাস শিখতে এখন আর ছয় মাস লাগেনা

সমাসের কাজ হলো একাধিক পদকে এক পদে পরিণত করা। সমাস শব্দের অর্থ হচ্ছে সংক্ষেপন বা লম্বা একটা বাক্যকে সংক্ষিপ্ত করে এক শব্দে প্রকাশ করা। যেমন: শোক প্রকাশের সভা > শোকসভা। এখানে শোকসভাই হলো মূলত সমাস। আর শোক প্রকাশের সভা হলো সমাস বাক্য বা ব্যাস বাক্য বা বিগ্রহ বাক্য। আমরা জানি বাক্যের অন্তরগত প্রত্যেকটি শব্দকে পদ বলে আর সমাস বাক্য বা ব্যাস বাক্য বা বিগ্রহ বাক্যের প্রত্যেকটি শব্দকে সমস্যমান পদ বলে। আর সমাসকে অর্থাৎ ব্যাস বাক্য থেকে সংক্ষিপ্ত হওয়া পদটিকে বলে সমস্ত পদ। সমাজ ছয় প্রকার: আমার জনৈক বন্ধু সমাসের ছয় প্রকার কোন ভাবেই মনে রাখতে পারতো না। সে বলতো দিক অত বদদোয়া তবু আমি সমাসের ছয় প্রকার মনে রাখতে পারবনা। কিন্তু দিক অত বদদোয়া র মাঝেই সমাসের ছয় প্রকার রয়েছে।  দি = দ্বিগু ক = কর্মধারয় অ = অভ্যয়ীভাব ত = তৎপুরুষ ব = বহুব্রীহি দ = দ্বন্দ্ব প্রথমে আমরা কর্মধারয় সমাস নিয়ে বিস্তারিত শিখব। যে সমস্থ সমাসে আমরা কোন কিছুর সাথে তুলনা করি (বাস্তব, অবাস্তব বা রূপক) সেটিই কর্মধারয় সমাস। কর্মধারয় সমাস ৩ (তিন) প্রকার। উপমান  উপমিত রূপক উপমান শব্দের মাঝে আছে (উপমা), যেই উপমা সত্য

Voice Change করতে এখন ইংরেজিতে পন্ডিত হওয়া লাগেনা

প্রতিযোগিতামূলক সব পরীক্ষাতে ভয়েস পরিবর্তন বিষয়ক একটি প্রশ্ন আসাটা একেবারেই কমন। অনেকে গভীরভাবে গ্রামার প্রয়োগ করতে গিয়ে পরীক্ষার বারোটা বাজিয়ে আসেন। তো আজকের পর আর ভুল হওয়ার কোন চান্স থাকবেনা এই লিখাটি পড়ার পর। ভয়েস দু’প্রকার বলা হলেও মূলত ভয়েস ৩ প্রকার। যেমন: Active Voice: যে বাক্যে সাবজেক্ট নিজের কাজটা সরাসরি নিজেই সম্পন্ন করে তাকে একটিভ ভয়েস বলে। যেমন:  (1) He writes a letter, (2) She collected the rose, (3) He has written the book, (4) The government is importing the sugar from Brazil. Passive Voice যে sentence এ সাবজেক্ট অলস থাকে বা সাবজেক্ট এর জায়গায় অবজেক্ট বসে বা subject এর জায়গায় যে বসে সে আসলে ঐ কাজটা নিজে নিজে সম্পন্ন করতে পারে না। যেমন: A letter is written by me, (2) The rose was collected by her, (3) The book is written in English, (4) Sugar is imported from Brazil. এখানে লেখার কাজটা লেটার করেনি, সংগ্রহের কাজটি গোলাপ করেনি, লিখার কাজটা বুক বা বই করেনি, আমদানির কাজটা সুগার বা চিনি করেনি বা করতে পারে না। অপরদিকে একটিভ ভয়েসে লেখার কাজটা He করেছে, সংগ্রহের ক
বাবা তোর তিন বোনকে তো ইফতারি পাঠাতে হবে। গত বছর ইফতারি কম হয়েছিল বলে লাবনীর শ্বশুরবাড়ি থেকে নানা কথা শুনতে হয়েছিল। টাকাটা একটু বাড়িয়ে দিস বাবা যাতে বেশি করে ইফতার কিনতে পারি। ওকে আম্মু, গত বছরের দ্বিগুণ ইফতার পাঠাবে। আমি টাকা পাঠাচ্ছি। এদিকে শফিকুল নতুন একটা ব্যবসা শুরু করবে বলে কিছু টাকা জমানো শুরু করেছিল। অল্প বেতনের চাকরি। পকেট খরচ থেকে অল্প অল্প বাঁচিয়ে ছয় মাসে 12000 টাকা জমিয়েছিল। এই বারো হাজার টাকার পুরোটাই মায়ের ফোনে বিকাশ করে দিল। বোনদের শ্বশুরবাড়িতে বেশি করে ইফতারি পাঠানোর জন্য। শফিকুল এর ভগ্নিপতিরা আর্থিকভাবে খুবই সচ্ছল। তবু শ্বশুরবাড়ি থেকে হাদিয়া না আসলে নিজের প্রেস্টিজে লাগে। না হয় এগুলো তাদের জন্য কিছুই না। এদিকে শফিকুলের মাও অন্য দশজনের সাথে তাল মিলিয়ে চলতে গিয়ে সংসারে নানা অভাব থাকলেও মেয়ের শ্বশুরবাড়িতে মৌসুম অনুযায়ী হাদিয়া পাঠাতে ভুল করেনা। সফিকুলের বোন মিফতার শ্বশুরবাড়িতে শাশুড়ি, জামাই ও একজন জা ছাড়া আর কেউ নাই। তার বড় ভাবির বাপের বাড়ি থেকেও অনেক বেশি পরিমাণে ইফতারি এসেছে। বাড়িতে মিফতার স্বামীও প্রথম রমজানের দিনে পুরো রমজানের জন্য বাজার

ছবির ব্যাকগ্রাউন্ড কেটে ফেলুন ১ মিনিটে ও ছবির সৌন্দর্য্য বাড়ান কয়েকগুণ

Download Practicing Files ► https://goo.gl/PzMSr5 ________________________________________ SUBSCRIBE ► https://goo.gl/dgg8j7 #Photo_Background_Removal by Saiful Bin A Kalam ফটোশপের অন্যতম কাজ হলো ছবির ব্যাকগ্রাউন্ড কাটা ( Background Removal)। নিঁখুতভাবে ও কুইক সিলেকশনের মাধ্যমে অল্প সময়ে ও কম কষ্টে সিলেকশন তৈরি করে ছবির ব্যাকগ্রাউন্ড কাটতে ভিডিওটি দেখুন। ভিডিওতে আরো দেখতে পাবেন, কীভাবে ছবির কালার কারেকশন (Color Correction) করতে হয়। --------------------------------------------------------------------------------------------- যারা আমাদের রেগুলার পেইড গ্রাফিক ডিজাইন কোর্সে ভর্তি হতে চান তারা নিচের ঠিকানায় যোগাযোগ করুন। আমাদের ক্লাসগুলো অনলাইন ও প্রাইভেট কোম্পানিগুলোতে কাজ করার উপযোগী করেই তৈরি করা হয়েছে। সীমিত সংখ্যক স্টুডেন্টদের ভর্তি করায় সিট ক্যাপাসিটি অনুযায়ী। আমাদের প্রদত্ত নাম্বারে ফোন করে ভর্তি তথ্য জেনে নিন। --------------------------Technoza-------------------------- 🏠 ১৮০, রায়হান কমপ্লেক্স, নবাব সিরাজ-উদ-দৌলা রোড, চকবাজার, চট্টগ্র