Skip to main content

Posts

Showing posts from November, 2017

কথা বলুন ইংরেজিতে

ভাষা শিখতে হয় না, ব্যবহার করতে হয়। যে ভাষা যতবেশি ব্যবহার করবেন, সে ভাষা ততবেশি শিখবেন ও বলতে-লিখতে পারবেন। বাংলাভাষীরা কি বাংলা শিখেছে কখনো? না, তারা ছোটবেলা থেকে এ ভাষা নিজেদের প্রয়োজনে ব্যবহার করেছে। তাই তারা বাংলা লিখতে ও বলতে পারে। ভাষার মূল উপাদান হলো তার শব্দভাণ্ডার। প্রতিটি ভাষাতে লক্ষ-কোটি শব্দ-প্রতিশব্দ থাকতে পারে। সব শব্দ সবসময় ব্যবহার হয় না এবং শিখাটাও সম্ভব না। ভাষার প্রয়োজনীয় শব্দগুলো মুখস্থ করতেই হবে এবং পরবর্তীতে শব্দগুলো দিয়ে বাক্য তৈরি করে ভাষার প্রয়োগ করতে হবে। ইংরেজি একটি বিদেশি ভাষা। এ ভাষা পৃথিবীর অন্যতম একটি সহজ ভাষা। তারপরেও আমরা সারা জীবন ইংরেজি শিখেও দুলাইন বলতে বা লিখতে পারি না। এর জন্য দায়ী আমরা নিজেরাই। কারণ আমরা যতটুকু শিখি তার সোয়া আনাও ব্যবহার করি না। ব্যবহার করতে গেলেই পাছে লোকে কিছু বলে মনে করে আর ব্যবহার করি না। https://youtu.be/CTMsPvDV_jY প্রথমে ভিডিওটি মনোযোগ সহকারে দেখে নিন। ভিডিওর কথাগুলো হুবুহু ফলো করার চেষ্টা করুন। এটা আমার (সাইফুল বিন আ. কালামের) নিজের জীবনের প্রায়োগিক সত্য। আমি যেভাবে ইংরেজি ভাষা আয়্ত্ত করেছি এখানে তার হুবুহু বলেছি। ইংরেজি

ব্যক্তিগত ও অফিস/দোকানের হিসেব রাখুন এক্সেলে

হাতের কাছে কম্পিউটার আছে মানেই মাইক্রোসপ্ট ওয়ার্ড ও এক্সেল ইনস্টল থাকা। এক্সেলের মত যাদুকরি অ্যাকাউন্টিং সপ্টওয়ার হাতের কাছে থাকতে কেনইবা শুধু শুধু খাতা-কলমের ঝামেলায় জড়াবেন। দোকানের / অফিসের আয়-ব্যায়ের হিসেব থেকে শুরু করে ব্যক্তিগত খরচের হিসেবও অতি গোছালোভাবে হিসেব রাখুন মাইক্রোসপ্ট এক্সেলে। একটি দোকানে বিক্রয় ও ক্রয়ের যাবতীয় হিসেব নিয়ে এক্সেল সপ্টওয়ার তৈরি করে দেখানো হয়েছে আজকের ভিডিওতে। তো আর দেরী না করে দেখে ফেলুন এই ভিডিওটি; https://youtu.be/FjCfrZUvdVw ধারাবাহিক এক্সেল ভিডিও নিয়ে এসেছি আমি সাইফুল বিন আ. কালাম । শুরু থেকে শুরু করতে পারেন অথবা আপনার যেটা প্রয়োজন শুধু সেটাও দেখতে পারেন। ক্লিক করুন এই লিংকে; https://www.youtube.com/playlist?list=PLa1dVaFIG9UdVf-5XiW273WOqsE-PUw4Y এখানে এক্সেলের প্রাথমিক কাজ থেকে শুরু করে অ্যাডভান্স পর্যন্ত সবকিছু দেখানো হয়েছে। যেমন: এক্সেলে ক্যাশ-মেমো / ইনভয়েস তৈরি করা, অ্যাকাউন্টিং বা হিসেব-নিকেশের সপ্টওয়ার তৈরি করা, ব্যাংকিং ও ‍ঋণের কাজকর্ম করা, এক্সেলের ডাটা প্রটেক্ট ও ফ্রিজ ইত্যাদি বিষয়াদি।

রাজধানীতে দুই দিন । সাইফুল বিন আ. কালাম

চট্টগ্রাম বন্দরের এবারের নিয়োগ-পরীক্ষা কোন এক অজানা কারণে ঢাকায় স্থানান্তর করা হয়েছে। দূরপাল্লার জার্নি ট্রেনেই বেশি মজা ও আরামদায়ক। যাত্রার ঠিক দশ দিন আগেই অনলাইনে ( www.esheba.cnsbd.com ) ও সরাসরি ট্রেনের টিকিট পাওয়া যায়। হাতে স্মার্টফোন না থাকয় অনলাইনের চিন্তা মাথা থেকে ঝেড়ে ফেললাম। অন্যদিন ৯/১০টায় ঘুম ভাঙলেও সেদিন ফজরের আজানের সাথে সাথেই উঠে গেলাম। জামাতে নামাজ আদায় করে, নাস্তা-পানীয় সেরে বেড়িয়ে পড়লাম রেল-ওয়ে স্টেশনের দিকে। ভাবলাম এত সকালে হয়ত দুএকজনের বেশি আসবেনা। কিন্তু আমাকে অবাক করে দিয়ে আমার আগেই প্রায় ১০০ জনের লম্বা লাইন! কিন্তু পরিতাপের বিষয় সকাল ৯টা পর্যন্ত লাইনে দাঁড়িয়েও আমার জাস্ট তিনজন আগেই টিকিটি শেষ। সাধারণ মানুষের হিসেবে এত আগে টিকিট শেষ হওয়ার কথা নয়। কারণ একজনকে দুটির বেশি টিকিট দিচ্ছে না। অবশেষে ৭২৫ টাকা করে দুটি এসি টিকিট নিয়ে নিলাম। ১৭ তারিখ ভোরবেলা যথারীতি আজানের সময় উঠে নামাজ আদায় করে বেরিয়ে পড়লাম ঢাকার উদ্দেশ্যে রেল-ওয়ের দিকে। জাস্ট-টাইম ৭টায় ট্রেন রওয়া দিল। সুবর্ণ এক্সপ্রেস। আমরা দুই বন্ধু সাইফুল বিন আ. কালাম ও মুজাম্মেল পাশাপাশি সিট নিয়েছিলাম। দুপুর ১টা না

আমার বাংলাদেশ ও বাংলা (১ম পর্ব) | সাইফুল বিন আ. কালাম

মহাবিস্ফোরণের {(Big Bang - স্টিফেন হকিন্স) - كُنْ فَيَكُنْ} সাথে সাথেই পৃথিবীর প্রতিটি দেশ আলাদা করে চিহ্নিত হয়নি। কালের পরিক্রমায় প্রতিটি দেশের আজকের এই রূপ। প্রাচীনকাল থেকে বাংলাদেশ একেক সময় একেক নামে পরিচিত ছিল যেমন; বঙ্গ, বাঙ্গালা, বাংলা, গৌড়, রাঢ়, বঙ্গাল বা বঙ্গদেশ। রামায়ণ ও মহাভারতে একাধিক বার বঙ্গ নামের উল্লেখ পাওয়া যায়। মুঘল ঐতিহাসিক আবুল ফজল তাঁর বিখ্যাত ‘আইন-ই-আকবরী' গ্রন্থে প্রথম “বাংলা” শব্দের উল্লেখ করেন। আরো বিস্তারিত জানার জন্য হুমায়ুন আজাদের ‘লাল নীল দিপাবলী’ বইটি পড়তে পারেন। বাংলা অঞ্চলের প্রথম স্বাধীন রাজা শশাঙ্কের মৃত্যুর পর বাংলায় এক অরাজক অবস্থার তৈরি হয়েছিল। যা ইতিহাসে মাৎস্যন্যায় নামে পরিচিত। প্রায় দেড়শ বছর ধরে আর কোন স্বাধীন ও কেন্দ্রীয় নেতার উপস্থিতি ছিল না এই বাংলায়। পরে গোপাল নামক এক সামন্ত রাজাকে স্থানীয় জনগণ বাংলার রাজা হিসেবে নির্বাচন করেন। এই রাজ বংশ প্রায় ৪০০ বছর স্থায়ী ছিল। পালদের পতনের পর সেন বংশের উত্থান হয়েছিল। প্রাচীন কালে বাংলায় একক বা কেন্দ্রীয় কোন শাসন প্রতিষ্ঠিত ছিল না। ছোট ছোট এলাকা নিয়ে গঠিত হয়েছিল একেকটি জনপদ। বর্তমান বাংলাদেশ ভূখণ্ড

Microsoft Excel Data Protection and Freeze (Video)

এক্সেলের বিস্ময় শেষ হবার নয়। এটি যতই শিখবেন ততই আরো বাকী থাকবে। আজকের বিষয় এক্সেলের ডাটা প্রটেকশন ও ফ্রিজ। প্রথমে ডাটা প্রটেকশন বুঝিয়ে দিচ্ছি। এটা অবশ্য অ্যাডভানস ইউজারদের জন্য। নতুনরা প্রবেশ নিষেধ। ধরেন আপনি বহু দিন কষ্ট করে এক্সেলে একটি ডাটা এন্ট্রি ফাইল বানালেন। এখন আপনার কম্পিউটাররে অন্যজন বসে সেই ফাইলটি খুলে কোডগুলো (সূত্র) ওলট-পালট করে দিল। বা এমনও হতে পারে আপনি কী কোড ব্যবহার করেছেন তা অন্যজন দেখে নিলো। কারণ নির্দিষ্ট সূত্রের সেলে কার্সর রাখলেই তো উপরে ফরমুলা বারে সূত্রগুলো দৃশ্যমান হয়ে যায়। তাই আজকে আমরা শিখব ডাটা প্রটেকশন যার মাধ্যমে কেউ আপনার ফাইলে কোডগুলো ওলট-পালট করা তো দূরের কথা, স্পর্শও করতে পারবে না। আর কোডগুলোও দৃশ্যমান হবে না। আর ফ্রিজ হচ্ছে; ধরেন, আপনার স্প্রেডশিটে উপরে একটা হেডিং রো আছে আর আপনি সেই হেডিং অনুযায়ী নিচে ডাটা ইনপুট দিচ্ছেন। তো এক সময় নিচের দিকে স্ক্রোলিং করতে করতে আপনার হেডিং রো-টি হারিয়ে যাবে। তখন ডাটা ইনপুট দিতে কিছুটা ঝামেলা হতে পারে। এজন্য আমরা উপরের রো-টিকে ফ্রিজ করে রাখব। অর্থাৎ উপরের রো-টি স্থির হয়ে থাকবে সবসময়। এই অ্যাডভানস কাজ দুটি শিখার জন্

পুটিবিলার নাসিম পার্কে আমরা...Traveling spot in Lohagara

লোহাগাড়ার পুটিবিলা ইউনিয়নের তাতি পাড়া । একটি প্রত্যন্ত গ্রামাঞ্চল। বাংলাদেশের বাকী ৪৫৬১টি ইউনিয়ন থেকে এটির ভিন্নতা হলো; এ ইউনিয়নে আছে ব্যক্তি মালিকানাধীন একটি পার্ক। পার্কটির নাম নাসিম পার্ক । নাসিম নামের এক স্থানীয় ব্যক্তি কোটি টাকার ইনভেস্টমেন্টে গড়ে তুলেছেন এই পার্ক। পার্কটির অভ্যন্তরে রয়েছে একটি শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত কমিউনিটি সেন্টার। শিশু ও বয়োবৃদ্ধদের মনোরঞ্জনের জন্য এখানে রয়েছে দোলনা চেয়ার, ফুলের বাগান, পানির ফোয়ারা, পুকুর এবং সারিবদ্ধ গাছ লাগানো বিস্তৃত প্রান্তর। কিছুদূর পর পর রয়েছে নানা রকম জন্তু যেমন হরিণ, হাতি ও বাগের প্রতিকৃতি। কমিউনিটি সেন্টারের মূল ফটকে আছে একটি বানর। স্থানীয় মোজাফফর আহমদ নামের এক ব্যক্তি এটি দেখাশুনার দায়িত্বে আছেন। এ ইউনিয়ন চারদিকে ছোট-বড়-মাঝারি অসংখ্য পাহাড় ও খালে ঘেরা। নাসিম পার্ক সুকছড়ি খালের গা ঘেঁষে গড়ে উঠেছে। এছাড়াও এখানে রয়েছে; ডলু ও হরি খাল। বর্ষার মৌসুমে খালগুলো পানিতে টইটুম্বুর থাকে।

এবার ফটোশপ নিজে নিজে কাজ করবে আপনি শুধু তাকিয়ে থাকবেন - Adobe Bridge

গ্রাফিক্স ডিজাইনের অন্যতম একটি অ্যাপস হলো এডোবি ফটোশপ। ফটোশপের সর্বশেষ ভার্সন হলো Photoshop CC 2017. ম্যাগাজিন ও ক্যালেন্ডার ছাড়া ডিজাইনের যতসব কাজ ফটোশপে করেই বেশি মজা। বর্তমানে ফটোশপের ফিচারগুলো অনেক উন্নত ও আকর্ষণীয়। ফটোশপ, ইলাস্ট্রেটর ও ইনডিজাইনের সক্রিয় সহযোগী হিসেবে আরো একটি মজার অ্যাপ হলো এডোবি ব্রিজ। এডোবি ব্রিজের মাধ্যমে এমন কিছু জাদুকরী কাজ করা যায় যা হতবাক করে দিতে পারে আপনাকে। আজকে আমরা সে ধরণেরই একটা কাজ করতে যাচ্ছি এডোবি ব্রিজ ও ফটোশপ দিয়ে। ধরেন আপনার দুশটি ছবি আছে যেগুলো RGB থেকে CMYK করতে হবে এবং সাইজ করতে হবে ১.৫ x ২ অর্থাৎ পাসপোর্ট সাইজ। এক্ষেত্রে প্রতিটি ছবি ধরে ধরে কাজ করতে আপনার সময় লাগতে পারে ৪-৫ ঘণ্টা। যা এডোবি ব্রিজ ও ফটোশপের যৌথ সহযোগিতাই লাগবে মাত্র ৫ মিনিট। এ যেন রোবটিক কোন ব্যাপার। ফটোশপকে কাজ বুঝিয়ে দিন, আপনি একটু রেস্ট করুন। শুধু তাকিয়ে থাকবেন, সে নিজেই কাজ করে নেবে। নিজে নিজে নির্দিষ্ট ফোল্ডার থেকে ছবি ওপেন করে সব কাজ সম্পন্ন করে আবার নির্দিষ্ট ফোল্ডারে আপনার পছন্দনীয় ফরমেটে সেভ করে রাখবে। কাজটি করতে ফটোশপের পাশাপাশি এডোবি ব্রিজটাও ইন্সটল থাকতে হবে। তো আ

ইউটিউবের মাধ্যমে নিশ্চিত আয়! সাইফুল বিন আ. কালামের ইউটিউবিং গল্প!

মানুষ নিজের বেড়ে ওঠার প্রতিটি মুহূর্তে আয়-রোজগারের চেষ্টা করেন। এমনকি মৃত্যুর দোয়ারে দাঁড়িয়েও টাকা-পয়সার অঙ্ক কষেন। একজন সাধারণ মানুষ যে কোন পন্থায় আয়-রোজগারের কথা ভাবতে পারেন। কিন্তু একজন মুসলিম সবসময় হালাল রোজগারের কথায় ভাবেন। কারণ হালাল রুজি ইবাদত কবুল হওয়ার প্রথম শর্ত। সৎ ও ন্যায়ের পথে থেকে আয়-রোজগারের অন্যতম একটি মাধ্যম হলো ইউটিউবিং , আর আজকের গল্প শুধুই ইউটিউব নিয়ে। শুরু করেছিলাম ৫ই সেপ্টেম্বর ২০১৫ সাল। তখন একটি অ্যাড মিডিয়াতে গ্রাফিক্স ডিজাইনের কাজ করতাম। আপ-ওয়ার্কেও ফ্রিল্যান্সিং করতাম ওয়েব ডিজাইন নিয়ে।পড়ালেখা ছিল স্নাতক পর্যায়ে। অনেক চড়ায়-ওতরায় পার হয়ে এই কাজগুলো (গ্রাফিক্স ডিজাইন, ওয়েব ডিজাইন) শিখতে হয়েছিল। কিছু কাজ শিখেছিলাম ঢাকাতে, পরে চট্টগ্রামের বিভিন্ন ট্রেনিং সেন্টারে মেলা টাকা খরচ করেও কাজের কাজ তেমন কিছুই হয়নি। ম্যাক্সিমাম অল্প জানা লোকরাই ট্রেনিং সেন্টার খুলে বসেছিল বা ট্রেনিং দিচ্ছিল। পরে ইউটিউবে বিভিন্ন ভিডিও দেখে অ্যাডভানস কাজগুলো শিখতে থাকি। ইউটিউবে ইংরেজিতে ভাল মানের অনেক টিউটোরিয়াল থাকলেও বাংলাতে তেমন ভাল ভিডিও ছিল না বা থাকলেও অনেক কম। এভাবে কাজ শিখলা

ম্যাগাজিন বা বইতে Text-এ ৪ কালার সমস্যার অভিনব সমাধান

একটি ম্যাগাজিন বা বইতে দুই তৃতীয়াংশ বা তারও বেশি Text বা লেখা থাকে। লেখাগুলো সাধারণত এম. এস. ওয়ার্ডে টাইপ করে পরে ম্যাগাজিনে Place করা হয়। পুরো ডিজাইনটি হয়ে যাওয়ার পর ফর্মা হিসেব করে সিটিপি-প্লেট সেটিং করতে হয়। ম্যাগাজিনের text-গুলোতে অনেক সময় ৪ কালার থেকে যায়। এভাবে সিটিপি-প্লেট বের হয়ে গেলে প্রিন্টিং-এর সময় ৪ কালার মিলিয়ে প্রিন্ট করা যায় না। ফলে কাগজ ও প্লেট উভয় নষ্ট হয়। তাই ইলাস্ট্রেটরে ফর্মা সেটিং করার সময় কালার সেপারেশ করে দেখে নেওয়া উচিত যে এখানে লেখাতে ৪ কালার সমস্যা আছে কি না। এডুবি ইলাস্ট্রেটর সিসিতে কালার সেপারেশনের জন্য Seperation Preview নামে একটা প্যানেল আছে যা Window-তে পাওয়া যাবে। এখান থেকে কালার On/Off করে দেখে নেওয়া যেতে পারে text-এ ৪ কালার আছে কি না। যদি ৪ কালার সমস্যা থাকে তাহলে সমাধান নিয়ে নিন। একটি বইতে অনেকগুলো পৃষ্ঠা থাকতে পারে। প্রতি পৃষ্ঠা ধরে ধরে কালার ঠিক করা সময়ের ব্যাপার। তাই আমরা প্রথমে Swatches প্যানেলটি অ্যাকটিভ করবো। এখানে দেখব অতিরিক্ত কোন Process color আছে কি না। যদি থাকে ঐ কালারের উপর ডাবল ক্লিক করে ব্ল্যাক কালার ১০০% করে বাকিগুলো ০% করে দিব। তাহলে