Skip to main content

Posts

Showing posts from May, 2019
বাবা তোর তিন বোনকে তো ইফতারি পাঠাতে হবে। গত বছর ইফতারি কম হয়েছিল বলে লাবনীর শ্বশুরবাড়ি থেকে নানা কথা শুনতে হয়েছিল। টাকাটা একটু বাড়িয়ে দিস বাবা যাতে বেশি করে ইফতার কিনতে পারি। ওকে আম্মু, গত বছরের দ্বিগুণ ইফতার পাঠাবে। আমি টাকা পাঠাচ্ছি। এদিকে শফিকুল নতুন একটা ব্যবসা শুরু করবে বলে কিছু টাকা জমানো শুরু করেছিল। অল্প বেতনের চাকরি। পকেট খরচ থেকে অল্প অল্প বাঁচিয়ে ছয় মাসে 12000 টাকা জমিয়েছিল। এই বারো হাজার টাকার পুরোটাই মায়ের ফোনে বিকাশ করে দিল। বোনদের শ্বশুরবাড়িতে বেশি করে ইফতারি পাঠানোর জন্য। শফিকুল এর ভগ্নিপতিরা আর্থিকভাবে খুবই সচ্ছল। তবু শ্বশুরবাড়ি থেকে হাদিয়া না আসলে নিজের প্রেস্টিজে লাগে। না হয় এগুলো তাদের জন্য কিছুই না। এদিকে শফিকুলের মাও অন্য দশজনের সাথে তাল মিলিয়ে চলতে গিয়ে সংসারে নানা অভাব থাকলেও মেয়ের শ্বশুরবাড়িতে মৌসুম অনুযায়ী হাদিয়া পাঠাতে ভুল করেনা। সফিকুলের বোন মিফতার শ্বশুরবাড়িতে শাশুড়ি, জামাই ও একজন জা ছাড়া আর কেউ নাই। তার বড় ভাবির বাপের বাড়ি থেকেও অনেক বেশি পরিমাণে ইফতারি এসেছে। বাড়িতে মিফতার স্বামীও প্রথম রমজানের দিনে পুরো রমজানের জন্য বাজার