Skip to main content

Posts

Showing posts from April, 2018

▣ জীবনটাকে আরো সহজ করতে গুগল ড্রাইভ ▣

◈আপনার মোবাইল বা কম্পিউটার হারিয়ে গেলে বা নষ্ট হয়ে গেলে কেমন অনুভূতি হবে? OMG! একি বললেন! মোবাইলে আমার অনেকগুলো দরকারি ছবি আছে, আর কম্পিউটারে তো শতশত কাজের ফাইল আছে যা হারিয়ে গেলে আমার সারা জীবনের অর্জন ভেস্তে যাবে। তাহলে আজই গুগল ড্রাইভে আপনার সকল ফাইল আপলোড করে রাখুন। গুগল ড্রাইভ (Google Drive) দিচ্ছে আপনাকে ১৫ জিবি ফ্রি স্পেস যেখানে প্রয়োজনীয় সকল ফাইল সংরক্ষণ করতে পারেন। ◈গুগল ড্রাইভ এমন একটি ক্লাউড স্টোরেজ যেটা কম্পিউটার ও মোবাইলে অ্যাপ্স ডাউনলোড করে অফলাইনেও ব্যবহার করা যায়। গুগল ড্রাইভ ব্যবহারে মোবাইলে অতিরিক্ত ১৫ জিবি মেমোরি বেড়ে যাবে। গুগল ড্রাইভ থেকে ফাইল আদান-প্রদান, ডাউনলোড ও প্রিন্ট করানো খুবই সোজা। ◈আমার সকল প্রয়োজনীয় ফাইল যেমন, সার্টিফিকেটস, দলীলপত্র, পাসপোর্ট, ন্যাশনাল আইডি কার্ড, ডিজাইন, পোর্টফোলিও, সিভিসহ সবকিছু গুগল ড্রাইভে সংরক্ষিত আছে যা যেকোন মুহুর্তে হাতের ক্লিকেই পাওয়া যায়। তো জীবনটাকে আরো সহজ ও উপভোগ্য করতে গুগল ড্রাইভ ব্যবহার শুরু করে দিন। গুগল ড্রাইভের সম্পূর্ণ ব্যবহার শিখতে আমার (সাইফুল বিন আ. কালামের) এই ভিডিওটি দেখুন: https://youtu.be

♛ গ্রাফিক্স ডিজাইন শিখে বর্ণিল ক্যারিয়ার গড়ুন! ♛

■ এটা সবাই অকপটে স্বীকার করবেন যে, পড়ালেখার পাশাপাশি আলাদা কিছু স্কিল না হলে চাকরি পাওয়াটা অনেক কঠিন। চাকরি হলেও চাকরিতে স্থায়ী বা প্রমোশনের জন্য এসব স্কিল দরকার। যেমন; ভালো ইংলিশ বলতে ও লিখতে পারা, কম্পিউটার নলেজ, ড্রাইভিং, শুদ্ধ উচ্চারণে কথা বলা ইত্যাদি। ■ কম্পিউটার স্কিলের মধ্যে একটি অন্যতম স্কিল হচ্ছে গ্রাফিক্স ডিজাইন। যারা ইতোমধ্যে অফিস ম্যানেজমেন্ট ও কম্পিউটারের প্রাথমিক অপারেটিং সিস্টেম জানেন, তাদের জন্য গ্রাফিক্স ডিজাইন শিখাটা অনেক সহজ ও মজাদার। এটি শিখলে প্রফেশনাল স্কিল বাড়ানোর পাশাপাশি নিজের জন্যও অনেক কাজ দিবে। ■ যারা গ্রাফিক্স ডিজাইনকে প্রফেশন হিসেবে নিতে চান তারা দুইভাবে কাজ করতে পারেন। (১) লোকাল মার্কেট, (২) ও ফ্রিল্যান্সিং ■ লোকাল মার্কেটে কাজ করলে মাস শেষে ফিক্সড সেলারি পাবেন। ১০-১২ ঘন্টা অফিস করতে হবে। এখানে মোটামুটি ভাল কোম্পানির সাথে কাজ করতে পারলে পেশাগত সম্মানের পাশাপাশি প্রতিবছর প্রমোশন ও ইনক্রিমেন্ট এবং ক্রমান্বয়ে কাজের দক্ষতা আসে। পরে চাইলে নিজেও একটা কোম্পানি খুলে বসতে পারেন। ■ গ্রাফিক্স ডিজাইন এমন একটি পেশা যেখানে চাকরি করত

ডিজাইনের বিভিন্ন সাইজ ও আউটপুট সেটিং পদ্ধতি

☛ ভিডিও লিংক: https://youtu.be/CuWeTiN8X7o ☛ ডিজাইনের প্রথম শর্ত সঠিক সাইজ নির্ধারণ করা। প্রিন্টিং ডিজাইনারদের সাইজ নিয়ে আরো গভীরভাবে ভাবতে হয়। জানতে হয়; কত সাইজের মধ্যে ডিজাইন করলে কাগজ নষ্ট হবে না ইত্যাদি। ☛ আমার (সাইফুল বিন আ. কালামের) আজকের ভিডিওতে পরিষ্কারভাবে দেখানো হয়েছে যে, গ্রাফিক্স ডিজাইনে প্রতিটি প্রোডাক্টের সাইজ ও এর আউটপুট। ☛ একটি সাধারণ বিজনেস কার্ডের সাইজ (৩.২৫ * ২), রাউন্ড কাটিং বড় সাইজের বিজনেস কার্ড (৩.৫ * ২.২), গ্রাফিক রিভার বা ফ্রিল্যান্স মার্কেটপ্লেসগুলোতে Business Card-এর সাইজ হবে (৩.৫ * ২) ইঞ্চি। এরকম করে প্রতিটি প্রোডাক্ট যেমন; ফ্লায়ার/লিপলেট, পোস্টার, ব্যানার, ব্রশিউর, ক্যালেন্ডার, ম্যাগাজিনসহ প্রিন্টিং দুনিয়ার প্রায় সবকিছু নিয়ে সাইজ ও আউটপুট সেটিং দেখিয়েছি। ☛ এছাড়াও কোন প্রোডাক্টের কত মার্জিন হবে, ফন্ট কী হবে, ফন্ট সাইজ কত হবেসহ খুঁটিনাটি নানা প্রশ্নের উত্তর দিয়েছি এই ভিডিওতে। ☛ অন্যান্য প্রোডাক্টের আউটপুট সেটিং ও ম্যাগাজিনের আউটপুট সেটিং-এ রয়েছে বিস্তর ফারাক। ম্যাগাজিনের দুরকম আউটপুট সেটিং হয় যেমন; জুস বাই

☀☀ Excel-এ Salary Sheet তৈরি করুন ২০মিনিটে ☀☀

▶ https://youtu.be/LCISl9ewGWs ☑ কম্পিউটারের জন্ম ও নামকরণ সার্থক করে তুলেছে মাইক্রোসফট এক্সেল (Microsoft Excel)। প্রোগ্রামার না হয়েও প্রোগ্রামিং-এর স্বাদ পাওয়া যায় মাইক্রোসফট এক্সেলে কাজ করে। এক্সেলের অনেক স্বার্থক প্রজেক্টের মধ্যে একটি অন্যতম প্রজেক্ট হচ্ছে সেলারি শিট (Salary Sheet) তৈরিকরণ। ☑ যেকোন কোম্পানির মানব সম্পদ বা হিসেব রক্ষক বিভাগে চাকরি হলে সেলারি শিট তৈরি করা জানতে হবে। সেলারি শিট তৈরি করেতে (To prepare Salary Sheet) সাধারণ যোগ-বিয়োগের ক্যালকুলেশন ছাড়াও কন্ডিশনাল ফাংশনের কাজ করতে হয়। সেলারি শিট তৈরির এই কাজটি জটিল ও কষ্টসাধ্য মনে হলেও আমি (সাইফুল বিন আ. কালাম) এই ভিডিওতে কাজটি অত্যন্ত সহজ করে দেখিয়েছি যা দেখে একজন সাধারণ শিক্ষার্থীও এক্সেলে সেলারি শিট তৈরি করতে পারবেন। ☑ এটি এক্সেলের সিরিজ টিউটোরিয়ালের ৬ষ্ঠ পর্ব। আগের ক্লাসগুলো যারা মিস করেছেন, তারা এই লিংক থেকে দেখে আসতে পারেন: https://www.youtube.com/playlist?list=PLa1dVaFIG9UdVf-5XiW273WOqsE-PUw4Y ☑ মাইক্রোসফট ওয়ার্ডের ধারাবাহিক টিউটোরিয়ালগুলো দেখতে এই লিংকে ঘুরে আসুন: h

ঘরে বসে ট্রেনের টিকিট কাটুন - How to Purchase Railway Train Ticket Online

▶ https://youtu.be/Kr3E8pUwUdg ■ ভোর পাঁচটায় উঠে ফজরের সালাত পড়েই রওনা দিয়েছিলাম রেল স্টেশনে। যাত্রার ঠিক ১০দিন আগে। দীর্ঘ আড়াই ঘন্টা লাইনে দাঁড়িয়েও মিলেনি সোনার হরিণ ট্রেনের টিকিট। হ্যাঁ মাঝে মধ্যে ট্রেনের টিকিট আসলেই সোনার হরিণ হয়ে যায়। বিশেষ করে ঢাকায় কোন পরীক্ষা থাকলে এমন হয়। যদিও যাত্রার ২ঘন্টা আগেও কালো বাজারিদের হাতে দ্বিগুণ কিংবা অবস্থা বুঝে তার চেয়েও বেশি টাকায় টিকিট পাওয়া যায়। কি বলব! দেশ তো দুর্নিতির আখড়ায় পরিণত হয়েছে!!! নৈতিক শিক্ষার অভাবে যা হয়, তাই হচ্ছে। ■ সময় এখন ২০১৮; লাইনে দাঁড়িয়ে ট্রেনের টিকিট কাটার সেই সময় এখন আর নেই। হাতে স্মার্ট ফোন ও ইন্টারনেট থকালেই পাঁচ মিনিটেই ট্রেনের টিকিট (Online Train e Ticket) কাটা যায়। ■ সাইফুল বিন আ. কালামের স্মার্ট সিরিজের এবারের পর্ব “ঘরে বসে ট্রেনের টিকিট কাটুন”। https://www.esheba.cnsbd.com/ সাইটে রেজিস্ট্রেশন করে ঝটপট কেটে ফেলুন ট্রেনের টিকিট। যাত্রার তারিখের মেক্সিমাম ১০দিন আগে টিকিট রিজার্ভ করা যায়। সকাল ৮টা থেকে রাত ১০টার মধ্যে সপ্তাহে একবার, একবারে সর্বোচ্চ ৪টি টিকিট কাটা যায়। ■ পেমেন্ট করার